আজ ১২ ই জুন আন্তর্জাতিক শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস,

শিশুশ্রম যে কত মারাত্মক হুমকি একটি দেশের জন্য তা আমরা বুঝি না বা বুঝলেও না বুঝার ভান করি। শিশুশ্রমিকদের দুর্দশার বিষয়টি তুলে ধরতে ২০০২ সালের ১২ জুন প্রথম বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস ঘোষণা করে।

রোমান সভ্যতায় ক্রীতদাসের মধ্যে একটি অংশ ছিল শিশু। ঔপনিবেশিক সময়ে আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শিশুদের সংগ্রহ করে দাস হিসেবে ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে চালান করে দেওয়া হত, আমাদের সমাজ থেকে শিশুশ্রম নিরসনে কাজ করতে হবে, শিশুরা হলো নিষ্পাপ, ফুল এর মতই, কোমলমতি, আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত কিন্তু সেই শিশুরা কি ঠিক ভাবে বেড়ে উঠছে? শিশু রা স্কুলে যাবে খেলবে কিন্তু দেখা যায় বই কলম হাতে নেওয়ার বয়সে তারা যন্ত্র পাতি ধরছে কাজ করছে হোটেলে, ইট ভাটায়, বাসের হেল্পার, এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ন কাজ করা হচ্ছে শিশুশ্রম।

বিভিন্ন দেশে শিশু শ্রম এর বিরুদ্ধে আইন হয়েছে বাংলাদেশ ও থেমে নেই তবু এদেশে মোট ৩৪ লাখ শিশুশ্রমিকদের মধ্যে শিশু শ্রমিক এর সংখ্যা ১৭ লাখ বাকিরা অনুমোদনযোগ্য।

শিশু শ্রম প্রতিরোধে সকল কে একসাথে কাজ করতে হবে সরকার কে সহযোগিতা করতে হবে এগিয়ে আসতে হবে বিত্তশালী দের সকল কে এগিয়ে আসতে হবে তাহলেই আমরা পাব একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আর শিশুরা থাকবে নিরাপদে আশিকুর রহমান আদনান শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।